Planted 33,105 Trees....Mission to plant 1 Lac Trees

Wednesday, August 29, 2018

এ বছরের তৃতীয় গাছ উৎসব কুমিল্লায়

আমাদের পরবর্তী গাছ উৎসব ১লা সেপ্টেম্বর কুমিল্লাতে। ঐদিন আমরা ১০০০ ফলের গাছ উপহার দিবো কুমিল্লা শহরের দুটি স্কুলের শিক্ষার্থীদের । 

 
 
ঢাকা চট্টগ্রাম এর পর বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর কুমিল্লা।এটির মেট্রোপলিটন এলাকার আয়তন ১৫৩ বর্গকিলোমিটার

আয়তনঃ ৩০৮৭.৩৩ বর্গ কিলোমিটার।
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দৈর্ঘ্যঃ ১০৬ কিলোমিটার
শালবন বিহার, কুমিল্লা

এর উত্তরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, দক্ষিণে নোয়াখালী ফেনী, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা এবং পশ্চিমে মুন্সীগঞ্জ , চাঁদপুর জেলা নারায়ণগঞ্জ জেলা।  ভারতের সাথে এই জেলার ১০৬ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে।
কুমিল্লা একসময় বর্তমান ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অংশ ছিল।
মুক্তিযুদ্ধে কুমিল্লা ২ নং সেক্টর এর অন্তর্গত ছিল। ঢাকা, ফরিদপুরের কিছু অংশ, নোয়াখালী ও কুমিল্লা নিয়ে গঠিত হয়েছিল ২নং সেক্টর।

মেঘনা, গোমতী, ডাকাতিয়া, তিতাস ও কাকড়ী কুমিল্লার প্রধান নদী । 

ধর্মসাগর

কুমিল্লাতে বহুসংখ্যক পর্যটন আকর্ষন রয়েছে। কুমিল্লার লালমাই ময়নামতি পাহাড়ে একটি সমৃদ্ধ প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে। এখানে রয়েছে শালবন বিহার, কুটিলা মুড়া, চন্দ্রমুড়া, রূপবন মুড়া, ইটাখোলা মুড়া, সতের রত্নমুড়া, রাণীর বাংলার পাহাড়, আনন্দ বাজার প্রাসাদ, ভোজ রাজদের প্রাসাদ, চন্ডীমুড়া প্রভৃতি। এসব বিহার, মুড়া ও প্রাসাদ থেকে বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে যা ময়নামতি জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। ময়নামতি একটি বিখ্যাত বৌদ্ধ প্রত্নতাত্ত্বিক এলাকা। ময়নামতি জাদুঘরটি একটি অন্যতম পর্যটন আকর্ষন হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। কুমিল্লাতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিহত বিভিন্ন দেশের সৈন্যদের কবর ও ওয়ার সেমেট্রি রয়েছে। 
ময়নামতি, কুমিল্লা


আপনিও আসুন আমাদের সাথে কুমিল্লা গাছ উৎসবে আপনার বয়সের সমান গাছ নিয়ে। কিংবা আপনি আমাদেরকে গাছ উপহার দিতে পারেন। আপনার পক্ষ থেকে আমরা গাছ লাগাবো দেশের কোন এক প্রান্তে। 

ফয়েজ আহমেদ ( ০১৭৩০৩৫৭১৩৮ ) এর সার্বিক সহযোগিতায় আমাদের কুমিল্লা গাছ উৎসবের আয়োজন হতে যাচ্ছে। যে কেউ চাইলে আমাদের গাছ উৎসবে অংশ গ্রহণ করতে পারেন। 
 





Thursday, August 16, 2018

আবার যাচ্ছি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের জন্মস্থানে


১৮ ই আগস্ট ২০১৮ বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের জন্মস্থানে ২০০০ টি ফলের গাছ নিয়ে যাচ্ছি ৩ টি স্কুলের বাচ্চাদের উপহার দিতে।



Tree for Mankind এর যাত্রা শুরু করেছিলাম বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের জন্মস্থানে গাছ উৎসব উদযাপনের মাধ্যমে ।


Thursday, July 19, 2018

এই বছরের প্রথম গাছ উৎসব




গত ১৪ই জুলাই ২০১৮ আমরা গিয়েছিলাম এ বছরের প্রথম গাছ উৎসব উদযাপন করতে নারায়ণগঞ্জ জেলার এনায়েত নগর ইউনিয়ন এর হরিহরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে । স্কুলের শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ৩৫০০ কিন্তু আমরা ১৯০০ গাছের চারা নিয়ে গিয়েছিলাম উপহার হিসেবে। সেদিন আমরা ১৪ রকমের ফলদ, ঔষধি ও কিছু বনজ গাছ দিয়েছি (অর্জুন, আমলকী, হরতকি, বেল, পেয়ারা, কদবেল, বড়ই, লেবু, জলপাই, বকুল,এরিকা পাম, কাঠ বাদাম, মেহগনি ও রেইন ট্রি )।




আমাদের একটিভ মেম্বার মোঃ ইমরান হোসেন এর সার্বিক সহযোগিতায় আমরা এক সপ্তাহ আগেই শ্রদ্ধেয় প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ মনির হোসেন স্যারকে জানিয়ে রেখেছিলাম আমাদের গাছ উৎসবের কথা। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা নারায়ণগঞ্জ বন বিভাগ থেকে গাছ সংগ্রহ করার জন্য ঐদিন সকাল সাড়ে আটটার মধ্যেই পৌঁছে যাই পঞ্চবটীর সামাজিক বন বিভাগের নার্সারিতে। এখানেও আমরা জনাব রবিউল সাহেবের আন্তরিক সহযোগিতা পেয়েছি এবং উনি আমাদের উদ্দেশ্য কে খুবই প্রশংসা করলেন। উনি একটা সুন্দর কথা বলেছেন “গাছের tangible benefit এর চেয়েও intangible benefits অনেক অনেক বেশী ”।



Tuesday, June 26, 2018

বিয়ের যৌতুক ১০০১টি ফলের চারা

বিয়ের যৌতুক হিসেবে বরের হাতে তুলে দেওয়া হযেছে ১০০১টি ফলের চারা। এমন অভিনব ঘটনা ঘটেছে ওড়িশা রাজ্যে কেন্দাপাড়ায়। অবশ্য পেশায় শিক্ষক সরোজকান্ত বিসওয়াল যৌতুকের প্রবল বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও তার বিয়েতে পাত্রী পক্ষের কাছে ১০০১টি ফলের চারা যৌতুক হিসেবে দাবি করেছিলেন। পাত্রী পক্ষ সেই দাবি মেনে নিয়ে বিয়েতে রাজি হয়েছিলেন। সেইমত লরীতে করে বরের বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছেন ফলের চারা। এমনকি বিয়েতে যারা এসেছিলেন আমন্ত্রিত হয়ে তারাও এনেছিলেন গাছের চারা।


সম্প্রতি বিয়ে করেছেন সরোজকান্ত। গাছের চারা উপহার পেয়ে সে বেজায় খুশি। ছোটবেলা থেকে সরোজকান্ত প্রকৃতিকে ভাসবাসেন। সরোজকান্তের স্ত্রী রশ্মিরেখা পাইতালা-ও পেশায় এক জন শিক্ষিকা। বিয়ের আগেই হবু বধূকে দিয়ে শপথ করিয়ে নেয়া হয়েছিল যে,  বিয়েতে কোনও শব্দবাজি ও ব্যান্ড পার্টি চলবে না। সরোজকান্ত বলেছেন, তিনি এক জন প্রকৃতিপ্রেমী। শব্দবাজিতে পরিবেশ দূষণ হয়। পরিবেশ দূষণ রুখতে লড়াই করছেন তিনি।  তাই চাননি বিয়েতে শব্দবাজি পুড়িয়ে পরিবেশ দূষণ করতে। পরিবর্তে, চেয়েছিলেন শান্ত পরিবেশে গাছের চারা বিনিময়ের মাধ্যমেই বিয়ে সম্পন্ন করতে। তার সেই ইচ্ছে পূরণ হওয়ায় তিনি খুশি। অন্যদিকে এমন একজনকে নিজেদের পরিবারের মধ্যে পেয়ে রশ্মিরেখা ও তার পরিবারও বেজায় খুশি। 

বিসওয়াল জানিয়েছেন, চিরকালই তার স্বপ্ন ছিল বিয়েতে সব আয়োজন যাতে পরিবেশবান্ধব হয়। তাছাড়া নিজে ‘গাছ তি পাই তিয়ে’ সংগঠনের সদস্য হয়ে তিনি অন্য কোনও কিছু যৌতুকে নেওয়ার কথা ভাবতেও পারেননি। বৌ-ভাতের দিনও তিনি গাছের চারা বিতরণ করেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়নি কোনও প্লাস্টিক বা পলিথিনের জিনিস।

source

Sunday, June 17, 2018

New Exclusive Member

It is a Great News for Tree for Mankind team is that we have another Exclusive Member.

ABM Golam Eahia Sunny gifted us 600 Trees for our next Tree Festival.