Planted 33,105 Trees....Mission to plant 1 Lac Trees

Tuesday, June 26, 2018

বিয়ের যৌতুক ১০০১টি ফলের চারা

বিয়ের যৌতুক হিসেবে বরের হাতে তুলে দেওয়া হযেছে ১০০১টি ফলের চারা। এমন অভিনব ঘটনা ঘটেছে ওড়িশা রাজ্যে কেন্দাপাড়ায়। অবশ্য পেশায় শিক্ষক সরোজকান্ত বিসওয়াল যৌতুকের প্রবল বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও তার বিয়েতে পাত্রী পক্ষের কাছে ১০০১টি ফলের চারা যৌতুক হিসেবে দাবি করেছিলেন। পাত্রী পক্ষ সেই দাবি মেনে নিয়ে বিয়েতে রাজি হয়েছিলেন। সেইমত লরীতে করে বরের বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছেন ফলের চারা। এমনকি বিয়েতে যারা এসেছিলেন আমন্ত্রিত হয়ে তারাও এনেছিলেন গাছের চারা।


সম্প্রতি বিয়ে করেছেন সরোজকান্ত। গাছের চারা উপহার পেয়ে সে বেজায় খুশি। ছোটবেলা থেকে সরোজকান্ত প্রকৃতিকে ভাসবাসেন। সরোজকান্তের স্ত্রী রশ্মিরেখা পাইতালা-ও পেশায় এক জন শিক্ষিকা। বিয়ের আগেই হবু বধূকে দিয়ে শপথ করিয়ে নেয়া হয়েছিল যে,  বিয়েতে কোনও শব্দবাজি ও ব্যান্ড পার্টি চলবে না। সরোজকান্ত বলেছেন, তিনি এক জন প্রকৃতিপ্রেমী। শব্দবাজিতে পরিবেশ দূষণ হয়। পরিবেশ দূষণ রুখতে লড়াই করছেন তিনি।  তাই চাননি বিয়েতে শব্দবাজি পুড়িয়ে পরিবেশ দূষণ করতে। পরিবর্তে, চেয়েছিলেন শান্ত পরিবেশে গাছের চারা বিনিময়ের মাধ্যমেই বিয়ে সম্পন্ন করতে। তার সেই ইচ্ছে পূরণ হওয়ায় তিনি খুশি। অন্যদিকে এমন একজনকে নিজেদের পরিবারের মধ্যে পেয়ে রশ্মিরেখা ও তার পরিবারও বেজায় খুশি। 

বিসওয়াল জানিয়েছেন, চিরকালই তার স্বপ্ন ছিল বিয়েতে সব আয়োজন যাতে পরিবেশবান্ধব হয়। তাছাড়া নিজে ‘গাছ তি পাই তিয়ে’ সংগঠনের সদস্য হয়ে তিনি অন্য কোনও কিছু যৌতুকে নেওয়ার কথা ভাবতেও পারেননি। বৌ-ভাতের দিনও তিনি গাছের চারা বিতরণ করেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়নি কোনও প্লাস্টিক বা পলিথিনের জিনিস।

source

Sunday, June 17, 2018

New Exclusive Member

It is a Great News for Tree for Mankind team is that we have another Exclusive Member.

ABM Golam Eahia Sunny gifted us 600 Trees for our next Tree Festival.



Tuesday, June 5, 2018

World Environment Day 2018

#BeatPlasticPollution

World Environment Day (WED) occurs on the 5th of June every year, and is the United Nation's principal vehicle for encouraging awareness and action for the protection of our environment. 


The Theme Each World Environment Day is organized around a theme that focuses attention on a particularly pressing environmental concern. The theme for 2018 is beating plastic pollution.

The Host Every World Environment Day has a different global host country, where the official celebrations take place. The focus on the host country helps highlight the environmental challenges it faces, and supports the effort to address them. This year's host is India. 

First held in 1974, it has been a flagship campaign for raising awareness on emerging environmental issues from marine pollution, human overpopulation, and global warming, to sustainable consumption and wildlife crime. 

Monday, June 4, 2018

পরিচর্যার অভাব মরে যাচ্ছে সংসদ ভবনের ফিশটেইল পামগাছগুলো


সংসদ ভবনের সামনের দিকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর সৌন্দর্যবর্ধনে ফুটপাতের কিনার দিয়ে লাগানো সারিবদ্ধ ফিশটেইল পামগাছগুলো একসময় সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করত। এর অনেক গাছ বিভিন্ন সময় মরে গেছে। এখন আছে ১৩৮টি। এর মধ্যেও ৮টি গাছ মরে গেছে এবং কয়েকটির পাতা শুকিয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উপযুক্ত পরিচর্যার অভাব আর বয়সের কারণে এমন হচ্ছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর ফুটপাত বরাবর লাগানো ফিশটেইল পামগাছের আটটি মরে গেছে। এ ছাড়া বেশ কিছু গাছের অধিকাংশ পাতা শুকিয়ে গেছে। যে গাছগুলো বেঁচে আছে, সেগুলোর অবস্থা শোচনীয়। গাছগুলোর মাথায় বটগাছ কিংবা ফার্ন জাতীয় উদ্ভিদ জন্মেছে। দূর থেকে দেখলে মনে হবে, যেন পামগাছে বটগাছের পাতা গজিয়েছে। গাছগুলোর যে পরিচর্যা হয় না, এ থেকে তা স্পষ্ট।


নাম প্রকাশ না করার শর্তে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আরবরিকালচার বিভাগের একজন উদ্যানবিদ প্রথম আলোকে জানান, এ গাছগুলো আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগ দেখত। এখন উত্তর সিটি করপোরেশন এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ উভয়ে দেখে থাকে। দায়িত্ব ভাগ হওয়ার পর সড়কের পাশের গাছগুলোর দেখভালের দায়িত্ব পড়েছে ডিএনসিসির। তাদেরই পরিচর্যা করার কথা। তবে এই ফিশটেইল পামগাছগুলোর মৃত্যুর আরেকটি কারণ বয়স হয়ে যাওয়া। এগুলো লাগানো হয়েছিল গত শতকের আশির দশকে। এ ধরনের গাছ ২০-২৫ বছর বেঁচে থাকে।

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, পামের মধ্যে কিছু জাত আছে। একবার ফুল দেওয়ার পরে মারা যায় আর কিছু একাধিকবার ফুল দিতে পারে। ফিশটেইল জাতের পামগাছের ক্ষেত্রে ফুল হওয়ার পরে সাধারণত মারা যায়। সে ক্ষেত্রে ফুল ফোটার আগেই পুষ্পমঞ্জরি কেটে দিতে হবে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এসব গাছের নিবিড় পরিচর্যার প্রয়োজন হয়। পরিচর্যা অভাব ও পরজীবীর আক্রমণে এসব গাছের মৃত্যু ঘটে।

Source : Prothomalo